সোহেল সরদার নিরব। সামাজিক মাধ্যমে একেকটি ভিডিও দেন, সেসবের ভিউ হয় মিলিয়ন মিলিয়ন। ভিডিওর বিষয়বস্তু রাশিয়ার যুদ্ধ। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে একেকটি ভিডিও তিনি পোস্ট করেন, আর বাংলাদেশি সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীরা সেসব আগ্রহ নিয়ে দেখেন। প্রতিটি ভিডিওতেই থাকছে লোমহর্ষক বর্ণনা।
সম্প্রতি একটি ভিডিওতে তিনি বলছেন, ‘গতকাল আমি মারা যাইতাম, আমরা যে পজিশনে আছি। একটা ড্রোন আসছে, আমরা সেটা ফালায়ে দিছি। ওইটা গিয়া পড়ছে ৫ হাত দূরে।প্রতিটি ভিডিওতেই থাকছে লোমহর্ষক বর্ণনা। সম্প্রতি একটি ভিডিওতে তিনি বলছেন, ‘গতকাল আমি মারা যাইতাম, আমরা যে পজিশনে আছি। একটা ড্রোন আসছে, আমরা সেটা ফালায়ে দিছি। ওইটা গিয়া পড়ছে ৫ হাত দূরে।
পরে দুই ঘণ্টা পর আরেকটা ড্রোন আসছে। পরে সেইটা আমরা দেইখা ফালাইছি দুরবিন দিয়া। আমরা মেশিন তো সেটআপ কইরা রাখছি, যখনই সামনে আইছে অটোমেটিকলি নিচে পইড়া গেছে গা। পরে ড্রোনটা তিনি নিজে এনে ক্যামেরার সামনে দেখান।
সেই ড্রোনে শক্তিশালী বোমা ছিল জানালেন। সেই ড্রোন সোহেল বাংলাদেশে নিয়ে আসবেন বলেও ভিডিওতে জানালেন। সোহেল এরপর বলেন, ‘আমাদের সামনে হাঁইটা আইসা কেউ আমাদের গুলি করবে, এমন সাহস কারো হয় নাই। আমাদের ভয় শুধু ড্রোন। রাইতে এই ভয়টা আরো বাইড়া যায়।
রাশিয়া যোদ্ধা সোহেলের ফলোয়ার হুহু করেই বাড়ছে। শুধু তাই নয়, নেটিজেনরা সোহেলের কাছে আবদার করছেন গোলাগুলির ভিডিও দেওয়ার জন্য। সোহেলের ফেসবুক থেকে ধারণা করা হয় তিনি মাদারীপুরের শিবচরের বাসিন্দা। তবে আরেকটি তথ্য থেকে জানা যায়, তিনি ঢাকার কদমতলার একটি স্কুলে পড়াশোনা করেছেন।









