ঢাকা ১২:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ২৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৫:৫২:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৩ বার পড়া হয়েছে

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘যে সকল স্থলবন্দর দিয়ে তেমনভাবে আমদানি-রপ্তানি হয় না, লোকসানে চলছে, সেসব বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে। ২৪টি বন্দরের মধ্যে ৮টি বন্দর বন্ধ করতে চেয়েছিলাম। এরই মধ্যে ৪টি বন্ধ করতে পেরেছি। বাকি ২০টি বন্দর রয়েছে এর মধ্যে কার্যকর ১২ থেকে ১৪ টির বেশি নেই।

আজ শনিবার দুপুরে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ পরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘এসব বন্দরকে আধুনিকায়ন করে কী হবে এক পয়সা যেখানে আয় নেই। সারাবছর যেখানে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হয় অথচ খরচ তো হচ্ছে এর চেয়ে অনেক বেশি। যেগুলো কার্যকরী ও বড় বন্দর সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া আরও কিছু নদীবন্দর রয়েছে এগুলোকেও আমরা এভাবে বেসরকারিখাতে পরিচালনার জন্য দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

তিনি বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস বন্দর কতৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় ব্যবসায়ীরা বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়ারহাউজ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বন্দরের নানা জটিলতা তুলে ধরেন এবং উপদেষ্টার কাছে এসবের সমাধান চান। পরে তিনি বন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন।

নৌ পরিবহ উপদেষ্টার সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুন কুমার প্রমুখ।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

আপডেট সময় : ০৫:৫২:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ‘যে সকল স্থলবন্দর দিয়ে তেমনভাবে আমদানি-রপ্তানি হয় না, লোকসানে চলছে, সেসব বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে। ২৪টি বন্দরের মধ্যে ৮টি বন্দর বন্ধ করতে চেয়েছিলাম। এরই মধ্যে ৪টি বন্ধ করতে পেরেছি। বাকি ২০টি বন্দর রয়েছে এর মধ্যে কার্যকর ১২ থেকে ১৪ টির বেশি নেই।

আজ শনিবার দুপুরে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ পরিবহন উপদেষ্টা বলেন, ‘এসব বন্দরকে আধুনিকায়ন করে কী হবে এক পয়সা যেখানে আয় নেই। সারাবছর যেখানে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হয় অথচ খরচ তো হচ্ছে এর চেয়ে অনেক বেশি। যেগুলো কার্যকরী ও বড় বন্দর সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া আরও কিছু নদীবন্দর রয়েছে এগুলোকেও আমরা এভাবে বেসরকারিখাতে পরিচালনার জন্য দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

তিনি বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস বন্দর কতৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় ব্যবসায়ীরা বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়ারহাউজ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বন্দরের নানা জটিলতা তুলে ধরেন এবং উপদেষ্টার কাছে এসবের সমাধান চান। পরে তিনি বন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন।

নৌ পরিবহ উপদেষ্টার সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুন কুমার প্রমুখ।