ঢাকা ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ৩০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঋণ খেলাপিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: অর্থ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৯:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫
  • / ২ বার পড়া হয়েছে

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ

ঋণ খেলাপিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বুধবার (১৩ আগস্ট) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে ইপি পেনশন উদ্বোধন উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচন কমিশনের উচিত ঋণ খেলাপিদের শনাক্ত করা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কোর্টের স্টে অর্ডার নিয়ে। মহীউদ্দীন খান আলমগীর তো এই ঋণখেলাপি নিয়ে পাঁচ বছর কাটিয়েই দিয়েছিলেন।

আগামী নির্বাচনে কালো টাকা রোধে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কালো টাকার ক্ষেত্রে দুটি বিষয় হচ্ছে উৎস আর প্রসেস। উৎসটা কিন্তু আগের চেয়ে মোটামুটি বন্ধ হয়েছে। আগে তো ব্যাংকের মালিক, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক, নিউজ পেপারের মালিক, ফ্ল্যাটের মালিক সব একজনই। কিন্তু এখন এটা হচ্ছে না। মোটামুটি এখন একটু চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা সবসময় বলি অর্থনৈতিক উন্নয়ন নির্ভর করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির ওপর। রাজনীতিকরা যদি উৎসাহ দেন যে টাকা-পয়সা দিয়ে নমিশনেশন দেবেন, ভোট দেবেন তাহলে আমি অর্থ মন্ত্রণালয়ে থেকে তো কিছুই করতে পারবো না।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ঋণ খেলাপিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না: অর্থ উপদেষ্টা

আপডেট সময় : ০৩:৩৯:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫

ঋণ খেলাপিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বুধবার (১৩ আগস্ট) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে ইপি পেনশন উদ্বোধন উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচন কমিশনের উচিত ঋণ খেলাপিদের শনাক্ত করা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে কোর্টের স্টে অর্ডার নিয়ে। মহীউদ্দীন খান আলমগীর তো এই ঋণখেলাপি নিয়ে পাঁচ বছর কাটিয়েই দিয়েছিলেন।

আগামী নির্বাচনে কালো টাকা রোধে সরকার কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কালো টাকার ক্ষেত্রে দুটি বিষয় হচ্ছে উৎস আর প্রসেস। উৎসটা কিন্তু আগের চেয়ে মোটামুটি বন্ধ হয়েছে। আগে তো ব্যাংকের মালিক, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক, নিউজ পেপারের মালিক, ফ্ল্যাটের মালিক সব একজনই। কিন্তু এখন এটা হচ্ছে না। মোটামুটি এখন একটু চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা সবসময় বলি অর্থনৈতিক উন্নয়ন নির্ভর করে রাজনৈতিক সংস্কৃতির ওপর। রাজনীতিকরা যদি উৎসাহ দেন যে টাকা-পয়সা দিয়ে নমিশনেশন দেবেন, ভোট দেবেন তাহলে আমি অর্থ মন্ত্রণালয়ে থেকে তো কিছুই করতে পারবো না।